বাংলা- লেকচার-৪ বাংলা সাহিত্যের যুগবিভাগ (মধ্যযুগ-মুসলিম সাহিত্য,অনুবাদ সাহিত্য)
Category: Bangla
Posted on: Tuesday, September 12, 2017
মধ্যযুগে মুসলিম কবিগণ রচনা করেন রোমান্টিক কাব্য। পক্ষান্তরে হিন্দুধর্মাবলী কবিগণ রচনা করেন দেব দেবী নির্ভর আখ্যান / কাহিনী কাব্য। মধ্যযুগে সতের শতকে বাংলার বাইরে আরাকান রাজসভায় বাংলাভাষা ও সাহিত্যের চর্চা হয়। মধ্যযুগে দুটো বিরাম চিহ্ন ছিল। (১)বিজোড় সংখ্যক লাইনের পর এক দাড়ি (২) জোড় সংখ্যক লাইনের পর দুই দাড়ি।
মুসলিম সাহিত্যঃ • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি শাহ মুহম্মদ সগীর (১৫ শতক) • "ইউসুফ-জোলেখা" কাব্যগ্রন্থটি লিখেছেন শাহ মুহম্মদ সগীর, গিয়াস উদ্দিন আযম শাহ এর আমলে। • শাহ মুহম্মদ সগীর বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক কবি এবং ইউসুফ-জোলেখা বাংলা সাহিত্যের প্রথমরোমান্টিক কাব্য। • ইউসুফ-জোলেখা আরও লিখেন আব্দুল হাকিম, ফকির গরীবুল্লাহ, ফকির মুহম্মদ প্রমুখ। • দৌলত উজ়ির বাহরাম খান রচিত কাব্য - লায়লী-মজনু, জঙ্গনামা। • কোরেশী মাগন ঠাকুরের উতসাহে আলাওল কাব্য রচনা করেন। • কোরেশী মাগন ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ - চন্দ্রাবতী • মর্সিয়া আরবী শব্দ যার অর্থ শোক করা, বিলাপ করা। • মর্সিয়া সাহিত্যের আদিকবি শেখ ফয়জুল্লাহের গ্রন্থের নাম জয়নাবে চৌতিশা। • আব্দুল হাকিমের রচিত কাব্য ইউসুফ-জোলেখা, নূরনামা • আলাওল এর রচিত কাব্যগ্রন্থ - পদ্মাবতী, সয়ফুলমূলক, বদিউজ্জামান, সিকান্দার নামা,
অনুবাদ সাহিত্যঃ • সংস্কৃত ভাষায় লিখিত পৌরাণিক কাব্য মহাভারতের মূল রচয়িতা কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাস দেব। • মহাভারত প্রথম বাংলা অনুবাদ করেন কবীন্দ্র পরমেশ্বর। • সুলতান হোসেন শাহের সেনাপতি পরাগল শাহ'র পৃষ্ঠপোষকতায় কবীন্দ্র পরমেশ্বর মহাভারত রচনাকরেন যা "পরাগলী মহাভারত" নামে পরিচিত। • সংস্কৃত ভাষায় লিখিত পৌরাণিক মহাকাব্য রামায়ণের মূল রচয়িতা বাল্মীকি। • রামায়ণ প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন কৃত্তিবাস ওঝা। • রামায়ণের প্রথম মহিলা অনুবাদক - চন্দ্রাবতী। • শাহনামা মৌলিক গ্রন্থের রচয়িতা - ইরানের কবি ফেরদৌসি, বাংলা অনুবাদক - মোজাম্মেল হক।
মধ্যযুগে অনুবাদ হয়েছে প্রধানত সংস্কৃত থেকে (মহাভারত, রামায়ণ, ভাগবত), হিন্দী সাহিত্য থেকে এবং আরবি-ফারসি সাহিত্য থেকে। রামায়ণ: • খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে বাল্মীকি (বাল্মীকির মূল নাম দস্যু রত্নাকর) সংস্কৃত ভাষায় রামায়ণ রচনা করেন। • রামায়ণ সাত খন্ডে রচিত, এতে শ্লোকসংখ্যা ২৪০০০। • রামায়ণের প্রথম অনুবাদক পনের শতকের কবি কৃত্তিবাস ওঝা। তিনি হলেন প্রথম এবং শ্রেষ্ঠ অনুবাদক। কৃত্তিবাসের রামায়ণের অন্য নাম 'শ্রীরাম পরাগলী'। • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতী সতের শতকে রামায়ণ অনুবাদ করেন।
মহাভারত • মহাভারতের মূল রচয়িতা কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন। বেদ এর ব্যাখ্যা করেছিলেন বলে তাঁর অপর নাম বেদব্যাস। • মহাভারত আঠার খন্ডে রচিত এবং এর শ্লোক সংখ্যা ৮৫০০০। • মহাভারতের প্রথম অনুবাদক ষোল শতকের কবি কবীন্দ্র পরমেশ্বর। তার পৃষ্ঠপোষক ছিলেন পরাগল খাঁন। কবীন্দ্র পরমেশ্বর এর মহাভারতের নাম ছিল পরাগলী মহাভারত। ভাগবত • ভাগবত বার খন্ডে রচিত এবং এর শ্লোকসংখ্যা ৬২০০০। এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেন মালাধর বসু। • এজন্য তিনি বাদশাহ রুকনউদ্দিন বরবক শাহের কাছ থেকে 'গুণরাজ খান' উপাধি লাভ করেন। তার ভাগবতের নাম 'শ্রীকৃষ্ণবিজয়'। রোমান্সধর্মী প্রণয়োপাখ্যান • ইরানি কবি ফেরদেৌসীর ইউসুফ-জোলেখা কাব্যের বাংলায় অনুবাদ করেন শাহ্ মুহম্মদ সগীর, আবদুল হাকিম, গরীবুল্লাহ। • বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম মুসলমান কবি শাহ্ মুহম্মদ সগীর। • ফারসি থেকে লায়লী-মজনু অনুবাদ করেন দেৌলত উজীর বাহরাম খান, মুহম্মদ খায়ের। • ফকীর গরীবুল্লাহ ফারসি থেকে অনুবাদ করেন জঙ্গনামা। • ফারসি থেকে গুলেবকাIলী অনুবাদ করেন নওয়াজিস খান, মুহম্মদ মুকীম। • ফারসি হাতেম তাই থেকে অনুবাদ করেন সাদতুল্লাহ, সৈয়দ হামজা। • আলাওল ফারসি থেকে অনুবাদ করেন সপ্ত পয়কর, সিকান্দার নামা, তোহফা, সয়ফুলমুলক-বদিউজ্জামান। • হিন্দি কবি সাধন রচিত 'মৈনাসত' থেকে সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী প্রথম এবং দ্বিতীয় খন্ড রচনা করেন দেৌলত কাজী। আর তৃতীয় খন্ড রচনা করেন আলাIল। • হিন্দি কবি মালিক মুহম্মদ জায়সী রচিত 'পদুমাবত' থেকে পদ্মাবতী রচনা করেন আলাওল। • মধুমালতী অনুবাদ করেন মুহম্মদ কবীর, সৈয়দ হামজা, মুহম্মদ চুহর, শাকের মুহম্মদ। • আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্য • দৌলত কাজী: রাজসভার আদি কবি। আরাকান রাজসভার প্রথম বাঙ্গালী কবি। • আলাওল: রাজসভার সর্বশ্রেষ্ঠ কবি। মধ্যযুগের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মুসলমান কবি। • কোরেশী মাগন ঠাকুর: রোসাঙ্গরাজের প্রধানমন্ত্রী এবং আলাওলের পৃষ্ঠপোষক। 'চন্দ্রবতী' কোরেশী মাগন ঠাকুর রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ। নাথ সাহিত্য • বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে নাথ ধর্মের কাহিনী অবলম্বনে রচিত আখ্যায়িকা কাব্য নাথ সাহিত্য নামে পরিচিত। • নাথ সাহিত্যের প্রধান কবি শেখ ফয়জুল্লাহ। শেখ ফয়জুল্লাহ রচনা করেন গোরক্ষ বিজয়। • নাথ সাহিত্যের অন্যান্য কবি হলেন শ্যামদাস সেন, ভীমসেন রায়, দুর্লভ মল্লিক, ভবানী দাস, শুকুর মাহমুদ। • নাথ সাহিত্য সংগ্রহ এবং সম্পাদনা করেছেন আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ। মর্সিয়া সাহিত্য • মুসলমান সংস্কৃতির নানা বিষাদময় কাহিনী তথা শোকাবহ ঘটনার বর্ণনার মাধ্যমে মর্সিয়া সাহিত্যের উদ্ভব হয়েছে। • মর্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি শেখ ফয়জুল্লাহকে মনে করা হয়। তিনি 'জয়নবের চেৌতিশা' নাম গ্রন্থটি রচনা করেন। • মর্সিয়া সাহিত্যের অন্যান্য কবিগণ ছিলেন দেৌলত উজির বাহরাম খান, মুহম্মদ খান, হায়াত মামুদ, জাফর হামিদ। বৈষ্ণব পদাবলী • পদ বা পদাবলী মূলত বৈষ্ণবীয় ধর্মের গূঢ় বিষয়ের বিশেষ সৃষ্টি। • বৈষ্ণব পদাবলীর শ্রেষ্ঠ কবি চার জন- বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস, গোবিন্দ দাস এবং জ্ঞানদাস। • বিদ্যাপতি বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা এবং প্রথম অবাঙ্গালী কবি। গীতিকাঃ • আখ্যানমূলক লোকগীতি বাংলাসাহিত্যে গীতিকা নামে পরিচিত। • "গীতিকা" - কে ইংরেজীতে বলা হয় Ballad, যা ফারসিতে Ballet বা নৃত্য শব্দ থেকে এসেছে। • ময়নসিংহ গীতিকা ২৩ টি ভাষায় অনূদিত হয়। • ১৯২৩ সালে "মৈমনসিংহ গীতিকা" নামে সংকলন প্রকাশিত হয়। • "মহুয়া" পালাটির রচয়িতা দ্বিজ কানাই এবং "দেওয়ানা মদিনা" পালাটির রচয়িতা মনসুর বয়াতি।
ময়নসিংহ গীতিকায় ১০টি গীতিকা স্থান পেয়েছে, যথা-মহুয়া, মলুয়া, চন্দ্রাবতী, কমলা, দেওয়ান ভাবনা, দস্যু কেনারামের পালা, রূপবতী, কঙ্ক ও লীলা, কাজলরেখা ও দেওয়ানা মদিনা। ভনিতা থেকে কিছু গীত রচয়িতার নাম জানা যায়, যেমন মহুয়া-দ্বিজ কানাই, চন্দ্রাবতী- নয়ানচাঁদ ঘোষ, কমলা- দ্বিজ ঈশান, দস্যু কেনারামের পালা- চন্দ্রাবতী, দেওয়ানা মদিনা- মনসুর বয়াতি। কঙ্ক ও লীলার রচয়িতা হিসেবে ৪ জনের নাম পাওয়া যায়- দামোদর দাস, রঘুসুত, শ্রীনাথ বিনোদ ও নয়ানচাঁদ ঘোষ। অবশিষ্ট গীতিকার রচয়িতার নাম জানা যায় না। গীতিকায় রচয়িতার নাম থাকলেও তাঁদের স্বতন্ত্র কবিত্বের চিহ্ন নেই; বরং বিষয়বস্ত্ত, শিল্পাঙ্গিক, ভাষাভঙ্গি ও পরিবেশনা রীতি অভিন্ন বলেই প্রতিভাত হয়। আখ্যানগুলি লোকসমাজ থেকেই গৃহীত হয়েছে। ধর্ম নয়, পার্থিব জীবনকথা গীতিকার প্রধান বৈশিষ্ট্য। মৈমনসিংহ গীতিকার দস্যু কেনারামের পালা ছাড়া বাকি ৯টি পালার মুখ্য বিষয় নরনারীর লৌকিক প্রেম। প্রেমের পরিণতি কোনোটির মিলনাত্মক, কোনোটির বিয়োগান্তক। নায়িকার নামানুসারে গীতিকাগুলির নামকরণ হয়েছে। গীতিকাগুলিতে পুরুষ চরিত্রের তুলনায় নারী চরিত্রের ভূমিকা উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত। প্রেমের প্রতিষ্ঠায় তারাই বেশি সংগ্রাম ও ত্যাগ স্বীকার করেছে। নারীদের একনিষ্ঠ প্রেম ও বলিষ্ঠ চরিত্র থেকে অনেকে মনে করেন, গীতিকাগুলিতে কোনো মাতৃতান্ত্রিক সমাজের প্রভাব থাকতে পারে।
পুঁথি সাহিত্যঃ • অষ্টাদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে আরবি-ফারসি শব্দ মিশ্রিত কাব্যকে দোভাষী পুঁথি বলে। • "ফকির গরীবুল্লাহ" পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক ও জনপ্রিয় কবি। • পুঁথি সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য কবিগণ হচ্ছেন- কবি কৃষ্ণরাম দাস, ফকির গরীবুল্লাহ, সৈয়দ হামজা। • পুঁথি সাহিত্যের ভাষায় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ইসলামী চেতনা সম্পৃক্ত। • দোভাষী বাংলা রচিত পুঁথি সাহিত্যকে বলা হয় - বটতলার পুঁথি। • অষ্টাদশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে আরবি-ফারসি শব্দমিশ্রিত এক ধরনের বিশেষ ভাষারীতিতে যে সব কাব্য রচিত হয়েছিল তা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে 'পুথি সাহিত্য' নামে চিহ্নিত। • পুথি সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য কবিগণ হচ্ছেন- কবি কৃষ্ণরাম দাস, ফকির গরীবুল্লাহ, সৈয়দ হামজা। • পুথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক সৈয়দ হামজা।
কবিওয়ালা ও শায়েরঃ • কবিওয়ালা ও শায়েরের উদ্ভব আঠারো শতকের মাঝামাঝি থেকে উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে। • আরবি-ফারসি-হিন্দি-উর্দু ভাষার মিশ্রণে মুসলমানের কাব্য রচয়িতাদের বলা হতো -শায়ের। • কবিতাকে যারা জীবিকা নির্বাহের উপায় হিসেবে গ্রহণ করত তাদের বলা হতো - কবিওয়ালা। • আঠারো শতকের দ্বিতীয়ার্ধে এবং উনিশ শতকের প্রতমার্ধে রাষ্ট্রিক, আর্থিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক বিপর্যয়ের মুখে কলকাতার হিন্দু সমাজে 'কবিIয়ালা' এবং মুসলমান সমাজে 'শায়ের' এর উদ্ভব ঘটে। • এ কবিয়াল এবং শায়েররা যে সাহিত্য রচনা করেছে তাকে দোভাষী সাহিত্য বলে। • গোজলা গুই হলেন কবিগানের আদিগুরু।
কবিগানঃ • দুই পক্ষের তর্ক ও বিতর্কের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত গানকে কবিগান বলা হয় • কবিগানের আদিগুরু গোঁজলা গুই, শ্রেষ্ঠ রচয়িতা - হরু ঠাকুর • কবিগান রচনা ও পরিবেশনায় বিশেষভাবে সুখ্যাতি লাভ করেছিলেন এন্টনি ফিরিঙ্গি ও রামপ্রসাদ রায়।
টপ্পাগানঃ • টপ্পাগান এর উদ্ভব- কবিগানের সমসাময়িককালে, হিন্দি টপ্পাগান এর আদর্শে। • বাংলা টপ্পাগানের জনক-নিধুবাবু বা রামনিধি গুপ্ত • আধুনিক বাংলা গীতিকবিতার সুত্রপাত - টপ্পাগান থেকে • টপ্পাগানের রচয়িতা - কালী মির্জা ও শ্রীধর কথক
পাঁচালীগানঃ পাঁচালীগানের শক্তিশালী কবি - দাশরথি রায় /দাশু রায়। তার পাঁচালী পালা প্রকাশ হয়েছিল দশ খন্ডে।
লোকসাহিত্যঃ
ইংরেজীতে Folklore শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ “লোকসাহিত্য”।
জনসাধারণের মুখে মুখে প্রচলিত গান, কাহিনী, গল্প, ছড়া, প্রবাদ – লোকসাহিত্য।
লোকসাহিত্যের উপাদান জনশ্রুতিমূলক বিষয় এবং প্রাচীনতম সৃষ্টি ছড়া।
“হারামণি” হলো প্রাচীন লোকগীতি, এর সংকলক- মুহম্মদ মনসুর উদ্দীন।
ড. আশুতোষ ভট্রাচার্য লোককথাকে – রূপকথা, উপকথা এবং ব্রতকথা এই তিন ভাগে ভাগ করেছেন।
ঠাকুরমার ঝুলি, ঠাকুরদাদার ঝুলি, ঠানদাদার থলে প্রভৃতি জনপ্রিয় রূপকথার সংকলক – দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।
পশুপক্ষীর চরিত্র অবলম্বনে রচিত কাহিনীকে বলে – উপকথা যেমনঃ ঈশপের উপকথা।
মেয়েলী ব্রতে সঙ্গে সম্পর্কিত কাহিনী অবলম্বনে রচিত লোককথাই – ব্রতকথা।
কাজখুঁজি ডট কম এ রেজিষ্ট্রেশন করুন
কাজখুঁজি ডট কম এ রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনি এর সকল ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ন ফ্রি!
Join as Candidate
ক্যান্ডিডেট হিসেবে জয়েন করে যা যা করতে পারবেন:
১. আপনার সিভি/রিজিউম আপডেট করতে পারবেন এবং অনলাইনের জব পোষ্টিংগুলিতে আবেদন করতে পারবেন।
Join as Candidate > From Candidate Menu: goto Resume & Jobs > Edit resume
২. আপনার পাবলিক প্রোফাইল তৈরি করতে পারবেন । এখান থেকে যে কেউ আপনাকে সহজে খুঁজে পাবে এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে
Join as candidate > goto your candidate dashboard > Create your public profile
From your candidate dashboard edit your public profile and you are done.
Click here to access public profiles
Featured Articles
Resume Structure for Government Jobs
Resume/CV
আইবিএ এবং কিকি বই পড়তে হবে: আইবিএর ডিগ্রী যদি হয় আপনার স্বপ্ন, তাহলে প্রস্তুতি শুরু করুন এখনই
Career Guide
জেনেনিন কি বোর্ড এর F1 থেকে F12 পর্যন্ত বাটন গুলোর কাজ
Computer and IT
বিভিন্ন শাস্ত্রের জনক (Father of Various Subjects)
International
ব্যাংক ভাইভা টার্ম (Bank viva Terms)
Bank
সরকারী চাকুরিতে আবেদনের বিভিন্ন নমুনা ফরম
Resume/CV
BCS Cadre Choice-বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার চয়েসঃ সুজন দেবনাথের জানালায়
BCS