উচ্চশিক্ষা-অস্ট্রেলিয়া
Category: Career Guide
Posted on: Sunday, September 17, 2017
আজকাল উচ্চশিক্ষার্থে অনেকেই অস্ট্রেলিয়া যেতে চান, কিন্তু কিভাবে আবেদন করবেন তা হয়ত গুছিয়ে উঠতে পারেন না। তাই তাদের জন্য আবেদন পদ্ধতিটি বর্ণনা করার তাগিদ থেকেই এই লেখা। উল্লেখ্য যে এই টিপসগুলো মূলত যারা পরিবারের সদস্য ব্যতীত একা মাস্টার্স করতে যাবেন, তাদের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য বেশি প্রযোজ্য হবে, তবে অন্যরাও কিছুটা আইডিয়া পাবেন।
আবেদনপত্র সংগ্রহ ও পূরণ : যারা মাস্টার্সের (কোর্সওয়ার্ক) জন্য যেতে চান, তাদের ভিসা সাব-ক্লাস হবে ৫৭৩ আর এখন পর্যন্ত এ্যাসেসমেন্ট লেভেল হবে ৪ (চার)। এক্ষেত্রে তারা ভিএফএস (VFS) থেকে (যে সংস্থা বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া দূতাবাসের পক্ষ থেকে ভিসা আবেদনপত্র পদ্ধতি পরিচালনা করে থাকে) আবেদনপত্র সংগ্রহ করে হাতে লিখে পূরণ করতে পারেন অথবা আবেদনপত্র ডাউনলোড করে সরাসরি এ্যাডবি-রাইটার/রিডার এর মাধ্যমে কম্পিউটার টাইপ দ্বারা পূরণ করে প্রিন্ট করে নিতে পারেন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র : পাসপোর্ট : এর মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকলেই চলবে। পরে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছে নবায়ন করিয়ে নিলেই চলবে। কাগজের পাসপোর্টও গ্রহণযোগ্য হবে যদি সেটির মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকে।
ব্যাক ড্রাফট : ৩৭৬৩০ টাকার ভিসা আবেদন চার্জ ব্যাংক ড্রাফটে পরিশোধ করতে হবে যা VFS এ অবস্থিত ব্যাংক এর কাউন্টার থেকে ক্রয় করা যাবে।
অ্যাপ্লিকেশন কভার শীট: VFS থেকে।
অ্যাপ্লিকেশন চেকলিস্ট: VFS থেকে।
ছবিঃ দুই (মতান্তরে তিন) কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি (কাঁধ পর্যন্ত)। প্রতিটি ছবির পিছনে নিজের নাম লিখে দিতে হবে। এই ছবি গুলো আবেদনপত্রে নির্দেশিত স্থানে স্ট্যাপল করে দিতে হবে ।
স্টেটমেন্ট অফ পারপাস : এটা এক পৃষ্ঠার মধ্যে লিখতে হবে। ভাষা যেন সহজ কিন্তু যথাযথ গুরুত্ববহ হয়।
আইইএলটিএস ফলাফল : এর মেয়াদ থাকতে হবে দু' বছরের নিচে।
অফার-লেটার : এটা ভিসা আবেদনের অন্তত দু' মাস আগে এ্যাপ্লাই করলে ঠিক সময়ে পাওয়া যায়। এখন অস্ট্রেলিয়ার প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে আবেদনের সুযোগ দেয়, তবে অল্প কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকিদেরকে আবেদন ফি পরিশোধ করেতে হতে পারে তাদের নির্দেশিত পন্থায় যেমন- ব্যাংক ড্রাফট, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি। এটা যদি আপনাকে ইমেইল করা হয়, তবে তার প্রিন্ট কপি কে মূল কপি হিসেবে ধরা হবে।
পরিবার প্রমাণ পত্র : পরিবারের সদস্য তথ্য ফর্ম, এটা VFS থেকে পাবেন । পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের (নিজের মা, বাবা, ভাই, বোন) বার্থ সার্টিফিকেট লাগাবে। এটার জন্য ওয়ার্ড কমিশনারের অনুমতিপত্র নিয়ে সিটি কর্পোরেশন আবেদন করতে হবে।
শিক্ষা সনদ : এ পর্যন্ত প্রাপ্ত সকল পাবলিক পরীক্ষার মূল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট। এগুলো লেমিনেটেড করা থাকলে খুলে ফেলতে হবে অথবা বোর্ড থেকে নতুনভাবে তুলে আনতে হবে।
আর্থিক প্রমাণ পত্র : আর্থিক নিশ্চয়তা ফর্ম, VFS থেকে পাবেন। এটা প্রত্যেক স্পন্সর আলাদা আলাদা ভাবে এক কপি করে পূরণ করে স্বাক্ষর করবেন ও নোটারী পাবলিক দ্বারা সত্যায়িত করাবেন। এটার সাথে প্রত্যেক স্পসরের এক কপি সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি অপর পিঠে নাম লিখে সংযুক্ত করতে হবে। এক্ষেত্রে কাগজপত্রের পরিমাণ বা প্রযোজ্যতা নির্ভর করে আবেদনকারী কিভাবে বা কার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার পড়ার জন্য ফান্ড দেখাচ্ছেন।
স্পন্সর : সাধারণত নিম্ন লিখিত ব্যক্তিকে ফান্ড এর স্পন্সর হিসাবে দেখানো যাবে- -আবেদনকারী নিজে -আবেদনকারীর স্বামী/স্ত্রী -আবেদনকারীর মা/বাবা (একক বা যৌথভাবে) - আবেদনকারীর খালা/ফুফু/চাচা/মামা(একক বা যৌথভাবে, তবে এক্ষেত্রে এরূপ স্পন্সরকে অবশ্যই অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী অধিবাসী/নাগরিক বা নিউজিল্যান্ডের নাগরিক হতে হবে।)
স্পন্সর প্রমাণ পত্র : স্পন্সর এর বৈধতার যেসব কাগজ লাগবে তা নিম্নরূপ- (ক)স্পন্সর চাকুরীজীবী হলে: -স্পন্সরের ডিকলারেশন ফর্ম: এটা সাধারণত আবশ্যক নয়, তবে দিলে ভালো। এটা প্রত্যেক স্পন্সর এর জন্য (যদি একাধিক হয়) আলাদা আলাদাভাবে টাইপ করিয়ে নোটারী পাবলিকের দ্বারা সত্যায়িত করিয়ে নিতে হবে। এটা নোটারী পাবলিকই সাধারণত তৈরি করেন। - ৩ মাসের পে স্লিপ - এ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার - ভিজিটিং কার্ড - চাকুরীর সার্টিফিকেট - এক বছরের বেতনের স্টেটমেন্ট ( কোনো খাতে কত প্রাপ্ত, বেতনের চেক নং ও তারিখ ইত্যাদি ) -এক বছরের পার্সোনাল এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট (যেখানে মূলত বেতনের টাকাটা জমা হয়। উল্লেখ্য যে এই এ্যাকাউন্টে এমন পরিমাণ টাকা যেন জমা না থাকে যেটার উৎস সংক্রান্ত কাগজপত্র দেখানো সম্ভবপর নয় বা যেটা স্পন্সরের আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বা যেটা ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন হয় নি। যেমন সরাসরি ক্যাশ ডিপোজিট, ব্যবসায়ের লাভ (এমন ব্যবসা যেটা চাকুরীজীবী স্পন্সরের আয়ের মূল উৎস নয়), কারো কাছে থেকে ক্যাশে প্রাপ্ত ব্যক্তিগত পাওনা ইত্যাদি।) - এক বছরের সর্বশেষ আয়কর সার্টিফিকেট (TIN সহ) - এক বছরের সর্বশেষ অর্থ ও সম্পত্তি সংক্রান্ত এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ যথাক্রমে আইটি - ১১ গ, আইটি - ১০ বি এবং আইটি- ১০ বি-বি। এক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় যে বিভিন্ন সম্পত্তির হিসেবের ঘরে " পূর্বের ন্যায়" কথাটি লেখা থাকে। সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ থেকে হিসেব শুরু হচ্ছে, সেটা জমা দিতে হবে যাতে পূর্বের তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা সম্ভবপর হয়।
(খ)স্পন্সর ব্যবসায়ী হলে : - স্পন্সরের ডিক্লারেশন ফর্ম : এটা সাধারণ আবশ্যক নয়, তবে দিলে ভালো এটা প্রত্যেক স্পন্সরের জন্য (যদি একাধিক হয়) আলাদা আলাদাভাবে টাইপ করিয়ে নোটারি পাবলিকের দ্বারা সত্যায়িত করে নিতে হবে। এটা নোটারি পাবলিকই সাধারণত তৈরি করেন। - ভিজিটিং কার্ড - দুই বছরের পার্সোনাল কোম্পানি এ্যকাউণ্ট স্টেটমেন্ট (যেখানে মূলত স্পন্সরের আয়ের টাকাটা জমা হয়। উল্লেখ্য যে এই এ্যাকাউণ্টে এসময় পরিমাণ টাকা যেন জমা না থাকে যেটার উৎস সংক্রান্ত কাগজপত্র দেখানো সম্ভবপর নয় বা যেটা স্পন্সরের আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বা যেটা ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন হয় নি। যেমন - সরাসরি ক্যাশ ডিপোজিট, কারো কাছে থেকে ক্যাশ প্রাপ্ত ব্যক্তিগত পাওনা ইত্যাদি।) - ব্যবসা সংক্রান্ত সকল নথিপত্র, যেমন - পার্টনারশিপ/মালিকানা ডিড, ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি। - দুই বছরের সর্বশেষ আয়কর সার্টিফিকেট (TIN সহ) - দুই বছরের সর্বশেষ অর্থ ও সম্পত্তি সংক্রান্ত এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ যথাক্রমে আইটি-১১ গ, আইটি ১০বি-বি। এক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় যে বিভিন্ন সম্পত্তির হিসাবের ঘরে "পূর্বের ন্যায়" কথাটি লেখা থাকে। সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে এ্রসেসমেন্ট ফর্মসমূহ তেকে হিসাব শুরু হচ্ছে, সেটা জমা দিতে হবে যাতে পূর্বের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা সম্ভবপর হয়।
ফাণ্ডের ধরণ : ফাণ্ড হিসেবে একজন আবেদনকারী স্কলারশীপ, ফিক্সড ডিপোজিট, ব্যাংক থেকে কেনা সঞ্চয়পত্র (জাতীয় সঞ্চয় ব্যুরো বা পোস্ট অফিস থেকে নয়) অথবা লোন দেখাতে পারবেন। এগুলো আবেদনকারীর নিজের অথবা তার স্পন্সরের নামে ইস্যু করা থাকতে হবে। - ফিক্সড ডিপোজিট বা সঞ্চয়পত্র কে ফান্ড দেখালে সেটা কমপক্ষে ছয় মাস ব্যাংকে থাকতে হবে, এর বিপক্ষে কোন লোন বা ব্যাংক গ্যারান্টি থাকতে পারবে না এবং এই ফিক্সড ডিপোজিট/সঞ্চয়পত্র থেকে উক্ত ছয় মাসের মধ্যে টাকা উঠানো বা যোগ করাও যাবে না। - যদি কোন কারণে এরূপ ফিক্সড ডিপোজিট বা সঞ্চয়পত্র না করা থাকে, তাহলে একটায় উপায় আছে, সেটা হলো লোন। এক্ষেত্রে ব্যাংক থেকে ১০ লক্ষ টাকার বেশি শিক্ষা লোন সাধারণত নেওয়া যায় না। কাজেই কেউ যদি পুরো ফান্ড হিসেবে লোন দেখাতে চান, তাহলে ফান্ড থেকে কিছুটা বেশি টাকার একটা নূতন ফিক্সড ডিপোজিট করে সেটাকে সিকিউরিটি দেখিয়ে ওভার-ড্রাফট লোন নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ফিক্সড ডিপোজিট এর ৯০% - ৯৫% পর্যন্ত লোন নেওয়া যায়, ব্যাংক ভেদে। তবে অবশ্যই লক্ষ রাখতে হবে যে ফিক্সড ডিপোজিট এর অর্থের উৎস যেন গ্রহণযোগ্য হয়। যেমন- বাড়ি/জমি বিক্রির টাকা, সঞ্চয়পত্র ভাঙ্গানো'র পরে প্রাপ্ত টাকা ইত্যাদি। মনে রাখতে হবে যে কোন ব্যক্তিগত লোন বা উপহার হিসেবে প্রাপ্ত অর্থ কখনোই ফিক্সড ডিপোজিট এর অর্থের উৎস হতে পারবে না। মোটকথা, ফাণ্ডের সাথে সম্পর্কিত সকল লেনদেনের ব্যাংকের মাধ্যমে করা হতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র অবশ্যই থাকতে হবে।
আবেদন পরবর্তী ধাপ - সাক্ষাৎকার : VFS এ আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পরে যদি দূতাবাসে সাক্ষাৎকার প্রদান করতে হয়, সেক্ষেত্রে জমা দেওয়ার দিনেই তা আবেদনকারীকে জানিয়ে দেওয়া হয়। সাক্ষাৎকারের দিনে মূলত আবেদনকারীকে তার কাগজপত্র সংক্রান্ত প্রশ্ন করা হয়, এতে কোন সমস্যা থাকলে ঐদিনই আবেদনকারীকে জানিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
প্রি-ভিসা এ্যাসেসমেন্ট : সাক্ষাৎকারে প্রাপ্ত সমস্যার সমাধান হয়ে গেলে এবং সবকিছু ঠিক থাকলে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ৪-৮ সপ্তাহের মধ্যে আবেদনকারীকে একটি প্রি-ভিসা এ্যাসেসমেন্ট লেটার ইমেইলে পাঠানো হয়, যাতে সাধারণত আবেদনকারীকে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটারে উল্লেখিত টিউশন ফি (ওভার স্টুডেন্ট হেলথ কভার ফি সহ) জমা দিয়ে প্রাপ্ত কনফার্মেশন-অফ-এনারোলমেন্ট (সিওই) লেটার VFS এ নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করা হয়। এছাড়াও প্রি-ভিসা এ্যাসেসমেন্ট লেটারে ফান্ড সংক্রান্ত অতিরিক্ত কোন কাগজ যেমন লোন ডিসবার্সমেন্ট লেটার (যাতে লোন এ্যাকাউন্টের বিশদ বিবরণ থাকে এটা মূলত লোন সার্টিফিকেট), লোন এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট ইত্যাদিও জমা দেওয়ার অনুরোধ করা হতে পারে।
স্বাস্থ্য পরীক্ষা : অস্ট্রেলিয়া দূতাবাস অনুমোদিত চিকিৎসা কেন্দ্রে ভিসা আবেদনকারীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হয়। এ সংক্রান্ত সকল নির্দেশাবলী প্রি-ভিসা লেটার দেওয়া থাকে। এই স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফলাফল সরাসরি অনুমোদিত চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে দূতাবাসে পাঠিয়ে দেওয়া হয় দুই কর্মদিবসের মধ্যে।
ভিসা সিদ্ধান্ত, পাসপোর্ট ও কাগজপত্র সংগ্রহঃ প্রি-ভিসা এ্যাসেসমেন্ট লেটারে চাওয়া সকল কাগজপত্র VFS জমা দেওয়ার সাধারণত ১-৪ সপ্তাহের মধ্যে ভিসার সিদ্ধান্ত ও আবেদনপত্রের সাথে জমাকৃত সকল মূল কাগজপত্র ( স্পন্সরের এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট, লোন ডিসবার্সমেন্ট লেটার ইত্যাদি বাদে) মুখবন্ধ খামে VFS এ পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এরপর VFS থেকে আবেদনকারীকে ফোন করে খামটা সংগ্রহ করতে বলে। কাজেই যতক্ষণ পর্যন্ত খাম খুলে ডিসিশন লেটার ও পাসপোর্ট না দেখা যাবে, ততক্ষণ এমনকি VFS থেকেও ভিসার সিদ্ধান্ত জানা যাবে না।
সবরকম ঝামেলা এড়ানোর জন্য ক্লাস শুরু হওয়ার অন্তত ৪ মাস আগে ভিসা আবেদন করা উচিৎ। তাহলে দেখা যায় যে ভিসা পেয়ে যাওয়ার পরেই টিকেট বুকিং দেওয়া যায়, আগে আগে বুকিং দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
উপরোক্ত সকল কাগজপত্র (স্টেটমেন্ট অফ পারপাস, ব্যাংক ড্রাফট, এপ্লিকেশন কভারশীট, স্পন্সরের ডিক্লারেশন ফর্ম, ডিটেলস অফ রিলেটিভ ফর্ম, এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট বাদে, এগুলোর শুধু মূল কপি লাগবে) ফটোকপি সহকারে মূল সংস্করণ VFS এ জামা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আগেই এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে রাখা হবে সর্বোত্তম। কাগজপত্র নির্ধারিত দিনে VFS এ জমা দেওয়ার পরে নতুন নিয়ম অনুযায়ী আবেদনকারী কে ওখানেই নেওয়াটার ১০ আঙ্গুলের ছাপ ও ডিজিটাল ছবি জমা দিতে হবে। এরপরে তাকে দূতাবাসের সাক্ষাৎকারের জন্য তারিখ ও সময় নিদিষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হবে, যদি তা প্রয়োজন হয়। কোন কাগজ যদি বাংলায় থাকে তবে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করিয়ে নোটারী পাবলিক দ্বারা সত্যায়িত করিয়ে মূল বাংলা কপির সাথে সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে। এই কাগজপত্র সাধারণত নিম্নরূপ ক্রমানুযায়ী দুটি সেট করে জমা দিতে হয়। ( এক্ষেত্রে প্রত্যেকটি কাগজের বাম কোণায় ছোট স্লিপের সাহায্যে ঐ কাগজের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা জেমস ক্লিপ দিয়ে আটকে দিলে খুব ভালো । ) সেট-১: ১। সকল স্পন্সরের একটি করে ডিক্লারেশন ফর্মের মূল কপি ২। ব্যাংক ড্রাফটের মূল কপি ও পাসপোর্ট প্রথম ৫ পৃষ্ঠায় ফটোকপি ৩। অ্যাপ্লিকেশন কভারশীটের মূলকপি ৪। ছবিসহ আবেদনপত্রের মূলকপি ৫। পরিবারের সদস্য তথ্য ফর্মের মূলকপি ৬। স্টেটমেন্ট অফ পারপাসের মূলকপি ৭। অফার লেটারের ফটোকপি ৮। আইইএলটিএস ফলাফলের ফটোকপি ৯। সকল প্রয়োজনীয় শিক্ষা সনদের ফটোকপি ১০। সকল স্পন্সরের ছবি সহ একটি করে আর্থিক নিশ্চয়তা ফর্মের মূলকপি ১১। স্পন্সরের যথাযথ এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্টের মূলকপি ১২। ফান্ড সংক্রান্ত সকল কাগজের ফটোকপি ১৩। স্পন্সরের আয় সংক্রান্ত সকল কাগজের ফটোকপি
সেট-২: ১। আবেদনকারীর পাসপোর্ট ( এমআরপি বা কাগজ) ২। আইএলটিএস ফলাফলের মূলকপি ৩। অফার লেটারের মূলকপি ৪। সকল প্রয়োজনীয় শিক্ষা সনদের মূলকপি ৫। ফান্ড সংক্রান্ত সকল কাগজের মূলকপি ৬। স্পন্সরের আয় সংক্রান্ত সকল কাগজের মূলকপি
VFS এর যোগাযোগ তথ্য : VFS Bangladesh Pvt. Ltd. ZN Tower, 1st Floor, Plot # 2, Road # 8, Block SW(1), Gulshan Avenue, Dhaka 1212. Email: info.ausbd@vfshelpline.com Helpline No: + 88 02 9895894 (Sunday to Wednesday : 08:30 hrs - 13: 00 hrs & 14:00 hrs - 16:320 hrs)
Application lodgment Timings Sun - Wednesday 8:30 hrs - 12:00 hrs & 14:00 hrs - 15:30 hrs Thursday : 8:30 hrs to 13:30 hrs
Information, Form Collection & Additional Documents Submission: Sunday to Wednesday : 8:30 hrs - 13:00 hrs & 14:00 hrs Thursday : 8:30 hrs - 13:30 hrs
Passport & Document Collection: Sunday to Wednesday 14:00 hrs - 16:30 hrs Thursday: 12:00 to 14:00
VFS Sylhet Office Garden Towers, 1st Floor, Shahjalal Bridge Link Road, Mendhibagh, Sylhet- 3100 Helpline No: + 88 02 9895894
Timings for the Helping Sunday to Wednesday : 08:30 hrs - 13:00 hrs & 14:00 hrs - 16:30 hrs Thursday: 08:30 hrs - 13:30 hrs
Application Submission Sunday to Thursday 08:30 hrs to 12:30 hrs.
Passport Collection Sunday to Thursday 08:30 hrs - 13:00 hrs and 14:00 hrs - 15:30 hrs
Australian High Commission Bangladesh Street Address 184 Gulshan Avenue , Gulsan 2, Dhaka - 1212 Bangladesh Telephone: 8802 881 3105 Fax : 8802 881 1125 Email: immigration.dhaka@dfat.gov.au Website: http://www.bangladesh.embassy.gov.au/
কাজখুঁজি ডট কম এ রেজিষ্ট্রেশন করুন
কাজখুঁজি ডট কম এ রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনি এর সকল ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ন ফ্রি!
Join as Candidate
ক্যান্ডিডেট হিসেবে জয়েন করে যা যা করতে পারবেন:
১. আপনার সিভি/রিজিউম আপডেট করতে পারবেন এবং অনলাইনের জব পোষ্টিংগুলিতে আবেদন করতে পারবেন।
Join as Candidate > From Candidate Menu: goto Resume & Jobs > Edit resume
২. আপনার পাবলিক প্রোফাইল তৈরি করতে পারবেন । এখান থেকে যে কেউ আপনাকে সহজে খুঁজে পাবে এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে
Join as candidate > goto your candidate dashboard > Create your public profile
From your candidate dashboard edit your public profile and you are done.
Click here to access public profiles
Featured Articles
Resume Structure for Government Jobs
Resume/CV
আইবিএ এবং কিকি বই পড়তে হবে: আইবিএর ডিগ্রী যদি হয় আপনার স্বপ্ন, তাহলে প্রস্তুতি শুরু করুন এখনই
Career Guide
জেনেনিন কি বোর্ড এর F1 থেকে F12 পর্যন্ত বাটন গুলোর কাজ
Computer and IT
বিভিন্ন শাস্ত্রের জনক (Father of Various Subjects)
International
ব্যাংক ভাইভা টার্ম (Bank viva Terms)
Bank
সরকারী চাকুরিতে আবেদনের বিভিন্ন নমুনা ফরম
Resume/CV
BCS Cadre Choice-বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার চয়েসঃ সুজন দেবনাথের জানালায়
BCS