বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যাবস্থা (Communication Sector of Bangladesh)
Category: Bangladesh
Posted on: Tuesday, September 19, 2017
যাতায়াত ব্যবস্থা
১. ঢাকা-কলকাতা বাস সার্ভিস চালু হয় ৬জুন,১৯৯৯।বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চালু হয় ৯জুলাই,১৯৯৯।
২. শহরের রাস্তায় ট্রাফিক লাইট যে ক্রমানুসারে জ্বলে তা হলো লাল-হলুদ-সবুজ-হলুদ-লাল।
৩. বাংলাদেশের সারা বছর নব্য ভ্রমন নদীপথের দৈর্ঘ্য ৫২০০কিমি।
ডাক বিভাগ
১. GEP – Guaranted Express post
২. EmS – International Express Mail Service
৩. VPP – Value Payable Parcel1
৪. TRC কি – টেলিকম রেগুলারেটরি কমিশন
৫. ফিলাটেলি কি – ডাক টিকেট সংগ্রহ ও অধ্যয়ন সংক্রান্ত বিদ্যাকে বলে।
৬. বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকেটের ডিজাইনার কে – বিমান মল্লিক
৭. বিশ্বের প্রথম ডাকটিকেটের নাম – পেনিব্ল্যাক
৮. বাংলাদেশের পোস্টাল কোড চালু হয় কবে – ১৯৭৫ সালে (নাকি ১৯৮৬ সালে)
৯. বাংলাদেশের ডাকটিকেটসমূহ যে প্রেস থেকে মুদ্রিত হয় – দ্যা সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন বাংলাদেশ লিঃ, গাজীপুর
১০. বাংলাদেশের ডাক বিভাগের মনোগ্রামে লিখা থাকে ‘সেবাই আদর্শ’।
১১. বাংলাদেশের প্রথম ডাক টিকেট প্রকাশিত হয় ২৯জুলাই, ১৯৭১ সালে।
১২. স্বাধীনতার প্রথম ডাকটিকেটে শহীদ মিনারের ছবি ছিল।
১৩. স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের প্রথম ডাক টিকেট প্রকাশিত হয় ২১ফেব্রুয়ারী, ১৯৭২ সালে।
১৪. ইসরাইলের সাথে বাংলাদেশের ডাক যোগাযোগ নাই।
নদীপথ
১. প্রথম বাণিজ্য জাহাজ বাংলারদূত।
২. রাঙ্গামাটি জেলাটি নদীপথে সরাসরি ঢাকার সাথে যুক্ত নয়।
৩. BIWTC র সদর দপ্তর ঢাকায়।
আকাশপথ
১. ঢাকা কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু হয় ২৮ ডিসেম্বর, ১৯৭৯ (আনুষ্ঠানিক উদ্ভোধন ১৯৮০সালের ৪ সেপ্টেম্বর)
২. বাংলাদেশ বিমানের অভ্যন্তরীন ফ্লাইট চালু হয় ৫মার্চ,১৯৭২সালে ঢাকা চট্টগ্রামে।
৩. বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ৩টি।( অভ্যন্তরীন৮টি মোট ১১টি)।
৪. বাংলাদেশে বেসরকারীখাতে হেলিকপ্টার চ্লানোর অনুমোদন দেয়া হয়১৬ আগস্ট, ১৯৯৩।
৫. সর্বাধিক যাত্রীবহন ক্ষমতা যাত্রীবাহী বিমান বোয়িং ৭৪৭।
৬. মংলার অদূরে নির্মাণাধীন বিমানবন্দরের নাম খান জাহান আলী বিমানবন্দর।
রেলওয়ে বিভাগ
১. বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভাগের পশ্চিমাঞ্চলের সদর দপ্তর কোথায় – রাজশাহী
২. ব্রডগেজের প্রস্থ হল – ১.৭৭মি
৩. মিটার গেজের দুই লাইনের দূরত্ব ১মিটার, ন্যারোগেজের দূরত্ব ৭৬২ মিমি (খুলনা ও বাগেরহাটে ছিল)
৪. ব্রডগেজের ও মিটার গেজ রেলপথ যমুনানদীদ্বারা বিভক্ত। পূর্বভাগে সম্পূর্ণ মিটারগেজ ও পশ্চিমভাগে ব্রডগেজ ও মিটারগেজ।
৫. বর্তমানে রেলপথের দৈর্ঘ্য ২৭৩৩.৫১কিমি। (ব্রডগেজ ৯০১.০৯কিমি)।
৬. চিলাহাটি রেলওয়ে জংশনটি নীলফামারীতে অবসি’ত।
৭. বৃহত্তম রেল জংশন ঈশ্বরদী আর ক্ষুদ্রতম মেহেরপুর।
৮. বাংলাদেশ রেলওয়ের একমাত্র রজ্জুপথ বা রোপওয়ে কোথায় – কোম্পানী গঞ্জ, সিলেট
৯. বাংলাদেশে ব্যবহৃত রেল ইঞ্জিন ২ ধরনের – ডাইসেল ইলেক্ট্রিক ও ডাইডেল হাইড্রোলিক
১০. ঢাকা থেকে সরাসরি নোয়াখালী যাওয়ার আন্তঃমহানগরী ট্রেনটির নাম উপক’ল এক্সপ্রেস।
১১. বাংলায় রেলপথ চালু হয়েছিল হাওড়া থেকে চুচুড়া।
১২. BRA – Bangladesh Railway Authority
সেতু
১. বাংলাদেশের দীর্ঘতম (একক) রেলসেতু হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পদ্মা নদীতে, পাবনায় অবসি’ত। দৈর্ঘ্য ৫৮৯৩ ফুট। হার্ডিঞ্জ ব্রিজের দৈর্ঘ্য কত – ৫৮৯৪ ফুট (নির্মিত ১৯১৫ সালে)
২. বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম রেলসেতু ভৈরব সেতু মেঘনা নদীর উপর।
৩. বাংলাদেশের অধিকাংশ সড়ক সেতু চীনের সহায়তায় নির্মিত।
৪. যমুনা সেতুর দুইপ্রান্তে সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইল জেলাদ্বয় অবসি’ত।যমুনা সেতু নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম হুন্দাই ইঞ্জিনিয়ারিং ও কনস্ট্রাকশন (দক্ষিণ কোরিয়া)। দৈর্ঘ্য ৪.৮কিমি। লেনের সংখ্যা ৪টি। পিলারের সংখ্যা৫০টি।স্প্যানের সংখ্যা৪৯টি।পাইলের সংখ্যা (খুঁটি) ১২১টি।যমুনা সেতুতে রেল লাইনের ব্যবস’্যা ডুয়েল গেজ।বাংলাদেশ ছাড়াও নির্মাণে ব্যয় বহন করে বিশ্বব্যাংক, এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক ও জাপান সরকার।
৫. চীন-বাংলাদেশ মৈত্রীসেতু-১ নির্মাণের উদ্দেশ্য দক্ষিণাঞ্চলের সাথে ঢাকার পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা।
যোগাযোগ
১. ঢাকায় ৮ আগস্ট, ১৯৯৩ সালে প্রথম সেলুলার পদ্ধতির টেলিফোন চালু হয়।
২. ইসরাইলের সাথে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ নাই।
৩. ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র হল আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যম।
৪. বাংলাদেশের ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র ৪টি। সর্বশেষ ১৯৯৭ সালে সিলেট। তালিবাবাদ গাজীপুরে।
৫. বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ডিজিটাল টেলিফোন ব্যবস’া কবে চালু হয় – ৪ জানু’৯০
৬. দেশে সেলুলার টেলিফোন চালু হয় – ৮ আগস্ট ১৯৯৩ সালে
৭. বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু হয় কবে – ১৯৯৩ সালে ( সবার জন্য উন্মুক্ত ১৯৯৬ সালে)
৮. তিন পার্বত্য জেলায় আনুষ্ঠানিকভাবে মোবাইল কার্যক্রম কবে চালু হয় – ১৫ মে’০৮
৯. IGW স্থাপনের অনুমোদন লাভ করে কতটি প্রতিষ্ঠান – ৩টি(নভোটেল লিঃ, বাংলা ট্র্যাক, মীর টেলিকম)
কাজখুঁজি ডট কম এ রেজিষ্ট্রেশন করুন
কাজখুঁজি ডট কম এ রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনি এর সকল ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ন ফ্রি!
Join as Candidate
ক্যান্ডিডেট হিসেবে জয়েন করে যা যা করতে পারবেন:
১. আপনার সিভি/রিজিউম আপডেট করতে পারবেন এবং অনলাইনের জব পোষ্টিংগুলিতে আবেদন করতে পারবেন।
Join as Candidate > From Candidate Menu: goto Resume & Jobs > Edit resume
২. আপনার পাবলিক প্রোফাইল তৈরি করতে পারবেন । এখান থেকে যে কেউ আপনাকে সহজে খুঁজে পাবে এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে
Join as candidate > goto your candidate dashboard > Create your public profile
From your candidate dashboard edit your public profile and you are done.
Click here to access public profiles
Featured Articles
Resume Structure for Government Jobs
Resume/CV
আইবিএ এবং কিকি বই পড়তে হবে: আইবিএর ডিগ্রী যদি হয় আপনার স্বপ্ন, তাহলে প্রস্তুতি শুরু করুন এখনই
Career Guide
জেনেনিন কি বোর্ড এর F1 থেকে F12 পর্যন্ত বাটন গুলোর কাজ
Computer and IT
বিভিন্ন শাস্ত্রের জনক (Father of Various Subjects)
International
ব্যাংক ভাইভা টার্ম (Bank viva Terms)
Bank
সরকারী চাকুরিতে আবেদনের বিভিন্ন নমুনা ফরম
Resume/CV
BCS Cadre Choice-বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার চয়েসঃ সুজন দেবনাথের জানালায়
BCS